ব্যস্ত নিগম ভিড়ের মাঝে
খোঁজো কেন মোর অস্তিত্ব?
দুরূহ পথ অতিক্রম করে
ক্লান্ত তনু এখন একাকীকত্ব।
খোঁজো কেন মোর অস্তিত্ব?
দুরূহ পথ অতিক্রম করে
ক্লান্ত তনু এখন একাকীকত্ব।
বিধির প্রথা খণ্ডাবে না জানি
নিয়তির সাথে যাবে খেলে!
কাঁদো কেন? আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
নিয়তির সাথে যাবে খেলে!
কাঁদো কেন? আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
কেতনের খোঁজে এসেছি আমি
এক ভিন্ন অর্বচীন দেশে,
অজস্র ভালবাসা উপহার নিয়ে
ওই অঙ্গনে ফিরবো অবশেষে।
এক ভিন্ন অর্বচীন দেশে,
অজস্র ভালবাসা উপহার নিয়ে
ওই অঙ্গনে ফিরবো অবশেষে।
তোমার হৃদয় বুঝি রোদনমগ্ন
দাও আর্তিকে ছুড়ে ফেলে!
চিন্তা কীসের? আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
দাও আর্তিকে ছুড়ে ফেলে!
চিন্তা কীসের? আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
কবে আসবে শুভ দিন
সেই আশায় গুনি প্রহর,
বিনিদ্র রজনী কাটে নিঃসঙ্গ
আঁখিতে জমে নোনা লহর!
সেই আশায় গুনি প্রহর,
বিনিদ্র রজনী কাটে নিঃসঙ্গ
আঁখিতে জমে নোনা লহর!
জানি মোদের আসঙ্গ হবে
বেদনার মিহির অস্ত গেলে,
উদ্দীপ্ত হয়ো না, আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
বেদনার মিহির অস্ত গেলে,
উদ্দীপ্ত হয়ো না, আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
আবার ফুটবে নীল শতদল
দ্যুলকে উঠবে সোনালি চাঁদ,
মুছে যাবে মনের আকুলতা
মোর আগমনে হবে উন্মাদ।
দ্যুলকে উঠবে সোনালি চাঁদ,
মুছে যাবে মনের আকুলতা
মোর আগমনে হবে উন্মাদ।
তুমি হীন কাটে না এ-জীবন
সুখের ঠিকানা খুঁজে পেলে,
ভেবো না আর, আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
সুখের ঠিকানা খুঁজে পেলে,
ভেবো না আর, আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
দূরত্বের পীড়ন সইবো কী করে
বিষাদে অন্তর খায় কুরে!
এবার তোমায় দিলাম কথা
কখনো যাব না ছেড়ে দূরে।
বিষাদে অন্তর খায় কুরে!
এবার তোমায় দিলাম কথা
কখনো যাব না ছেড়ে দূরে।
আসবো ফিরে তোমার দ্বারে
অভিমানে যেন দিও না ঠেলে!
প্রতীক্ষায় থেক, আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
অভিমানে যেন দিও না ঠেলে!
প্রতীক্ষায় থেক, আসবো আমি
প্রণয়ের শীতল প্রদীপ জ্বেলে।
রচনাকালঃ- ০৫/০৮/২০১৭
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন